ঢাকা, রবিবার, ৭ পৌষ ১৪৩১, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৯ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ধারাবাহিক উপন্যাস

মানুষখেকোর দ্বীপ | পর্ব-১৮

লাইফ জ্যাকেট দূরে সরে যাওয়ার পেছনের ঘটনাটা অর্পিতার কাছে এখনো অজানা। বিষয়টা যে কতটা ভয়াবহ বিপদের হাতছানি তাও আঁচ করতে পারেনি

মানুষখেকোর দ্বীপ | পর্ব-১৭

উদয় ঘোষাল কয়েকবার চেষ্টা করেছে পায়ের পাতাটা এক নজরে দেখতে। চেষ্টা করেও আবছা আঁধারে স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছে না কিছুই। যদিও বাইরের

মানুষখেকোর দ্বীপ | পর্ব-১৬

রাতের আঁধার ঘনিয়ে আসতেই অর্পিতা দুশ্চিন্তায় পড়ল, বুক ফেটে কান্না আসতে লাগল। রাত যাপনের ব্যবস্থা করতে না পারলে ঘোর বিপদে পড়বে।

মানুষখেকোর দ্বীপ | পর্ব-১৫

সমুদ্রের রূপ একেক সময় একেক রকম। মুহূর্তে শান্ত; মুহূর্তেই উত্তাল। ক্ষণিকে টলমল দিঘির জল, ক্ষণিকেই ফণা তোলা কেউটে। যে নাবিক

মানুষখেকোর দ্বীপ | পর্ব-১৪

উদয় ঘোষাল ভয়ে ঠক ঠক করে কাঁপছে। এই বুঝি ধরা পড়ে যাচ্ছে। দুর্বল শরীর নিয়ে দৌড়ে ক্লান্ত হয়ে পড়েছে। হাঁপরের মতো বুক ওঠানামা

মানুষখেকোর দ্বীপ | পর্ব-১১

শিকার ধোঁকা দিয়ে পালিয়ে যেতে পারে, এমনটা ভাবেনি নরখাদকের দল। কল্পনাও করেনি সভ্য সমাজের মানুষ এতটা চতুর হতে পারে। ওদের ধারণা দ্বীপ

মানুষখেকোর দ্বীপ | পর্ব-১০

উদয় ঘোষালের হুঁশ ফিরে আসতেই দুই হাঁটুর মাঝখান থেকে মাথাটা টেনে তুলল। অনেকক্ষণ মাথা নিচু করে হাঁটু চাপা দিয়ে রেখেছিল সে।

মানুষখেকোর দ্বীপ | পর্ব-৯

সৈকতের কাছ ঘেঁষে বনের দক্ষিণ প্রান্তে দাঁড়িয়ে আছে অর্পিতা। দ্বীপবাসীর বাসস্থান খুঁজতে ওদের পেছন পেছন এই পর্যন্ত এসেছে। ওরা সৈকত

মানুষখেকোর দ্বীপ | পর্ব-৮

তিয়াসকে দেখেই অর্পিতার মা হাউমাউ করে কাঁদতে লাগলেন। কাঁদতে কাঁদতে তিনি জিজ্ঞেস করলেন, ‘বাবা, কোথায় ছিলে তোমরা? অর্পিতা কোথায়,

মানুষখেকোর দ্বীপ | পর্ব-৭

আনুমানিক সকাল নয়টা। সৈকতে কুড়িয়ে পাওয়া বহিরাগত লোকটার হাত-পা বেঁধে বাঁশের সঙ্গে ঝুলিয়ে দ্বীপবাসী ওদের বাসস্থানের উদ্দেশে

মানুষখেকোর দ্বীপ | পর্ব-৬

পাকা তেলাকুচা খাওয়ার পর অর্পিতার শারীরিক দুর্বলতা সামান্য কেটেছে। তবে পিপাসা মেটেনি। এই মুহূর্তে পানির খুব প্রয়োজন। পানি খেতে

মানুষখেকোর দ্বীপ। পর্ব-৫

সভ্য সমাজের সঙ্গে দ্বীপবাসীর কোনো যোগাযোগ নেই। ওরা আদিম অধিবাসী। কয়েক হাজার বছর ধরে বংশ পরস্পরায় এই দ্বীপে বসবাস করছে।

মানুষখেকোর দ্বীপ। পর্ব-৪

সমুদ্র শান্ত। ফণা তোলা কেউটের মতো ফোঁস ফোঁস আওয়াজ করলেও এখন আর সমুদ্রের তর্জন গর্জন নেই। ঢেউয়ের গতিও হ্রাস পেয়েছে। ছোট

মানুষখেকোর দ্বীপ | পর্ব-৩

খুব ভোরে জ্ঞান ফিরে এলো অর্পিতার। চোখ খুলতেই সে লক্ষ্য করল অপরিচিত একটা সৈকতের বালুকাবেলায় কাত হয়ে পড়ে আছে। ফর্সা আঁধারে আশপাশে

মানুষখেকোর দ্বীপ | পর্ব-২

আনুমানিক সকাল সাড়ে আটটা। রোববার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০০৪ সাল। কোনো ধরনের সতর্কতা সংকেত না দেখিয়েই শান্ত সমুদ্র হঠাৎ উত্তাল হয়ে উঠল।